আর্টিকেল থার্টিন, ইন্টারনেটের শেষের শুরু?

এই যে আপনি সারাদিন ইউটিউবে বসে থাকেন, বিভিন্ন টিউটোরিয়াল, গান, সিনেমার ক্লিপ, ম্যাশআপ, প্যারোডি, ইত্যাদি দেখেন, এই যে ইন্টারনেট থেকে ছবি নিয়ে মিম বানিয়ে ফেসবুক, টুইটার, রেডিটে ছেড়ে দেন, কত মজা তাই না? ফ্রি ওয়ার্ল্ড! এরকম কি সারাজীবন চলবে? চলতেই থাকবে? পৃথিবী এখন খুব দ্রুত বদলায়। আগে একটা কোম্পানি বা প্রোডাক্ট একবার নাম করে গেলে বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ তাদের রাজত্ব চলতেই থাকতো, চলতেই থাকতো...কিন্তু সাম্প্রতিককালে দেখেন, কোম্পানিগুলো ফল করছে। এওএল কোথায়? দেউলিয়া। ইয়াহু একসময় ছিলো ইন্টারনেটের মাস্তান, তারা খুব অল্প দামে বিক্রি হয়ে গেলো কিছুদিন আগে। নোকিয়া মাঝখানে হারিয়ে গেলো, ব্ল্যাকবেরি নামেমাত্র আছে, সিমেন্স নাই। তাই এখন যে ইউটিউব, ফেসবুক মুঘল সম্রাট সেজে বসে আছে, “এই দিন চিরদিন রবে, কেউ তা ভেবো না!”। ২০১৯ সালে ইন্টারনেট জগতে বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে, যদি ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন প্রস্তাবিত কপিরাইট বিষয়ক নির্দেশনা কার্যকর হয়। কার্যকর হবার খুব ভালো সম্ভাবনা আছে, কারণ ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট ইতিমধ্যেই এটার পক্ষে ভোট দিয়েছে। কী আছে এই প্রস্তাবনায় ? ইন্টারনেটে শেকল পড়ানোর এই নির্দ...